ঢাকা ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জগন্নাথপুরে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চুয়াডাঙ্গা জেলা আ.লীগ সভাপতি ও সাবেক এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার আর নেই সাতক্ষীরায় মাদক বিক্রিতে বাধা দেয়ায় হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন বসত ভিটে ঢাকা বরিশাল মহাসড়কে গোল্ডেন লাইন এবং ইতি পরিবহন ইল্লা বাস স্ট্যান্ড মুখোমুখি সংঘর্ষ বাংলাদেশ জামাতের ইসলামী তানোর উপজেলার সেক্রেটারি মোটরসাইকেল এক্সিডেন্টে গুরুতর আহত ইরানের পাল্টা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরায়েলিরা দলে দলে ফিরছে মানুষ, ঢাকাও ছাড়ছেন অনেকে শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর ১৩৫তম তিরোধান দিবস চট্টগ্রামে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে উদযাপিত চট্টগ্রামের দুই সন্তানের জননী কে নিয়ে পালালো এক যুবক

গাইবান্ধার ফুলছড়িতে জমি নিয়ে সংঘর্ষে মৃত্যুর ঘটনায় মরদেহ নিয়ে বিচারের দাবিতে থানা ঘেরাও

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪৬:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪ ১৯০ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:-

গাইবান্ধার ফুলছড়িতে জমি নিয়ে সংঘর্ষে মৃত্যুর ঘটনায় মরদেহ নিয়ে বিচারের দাবিতে থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছেন স্বজন ও স্থানীয়রা। এ সময় পুলিশ লাঠিচার্জ করে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিয়ে মরদেহ ছিনিয়ে নেয়।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সকালে ফুলছড়ি থানা ঘেরাও করেন নিহত নুরুন্নবীর স্বজন ও স্থানীয়রা। পরে উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করেন তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ফুলছড়ি উপজেলার দক্ষিণ বুড়াইল গ্রামের বাসিন্দা নুরুন্নবী মিয়ার সঙ্গে প্রতিবেশী গোলজার মিয়ার দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জেরে গত সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে বিরোধপূর্ণ জমিতে নুরুন্নবী মিয়া নামলে প্রতিপক্ষ গোলজার মিয়া ও তার লোকজন হামলা চালান। এতে নুরন্নবী মিয়াসহ কয়েকজন গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহত নুরুন্নবী মিয়াকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।
নিহতের স্বজনরা হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মরদেহ নিয়ে মঙ্গলবার সকালে ফুলছড়ি থানায় গেলে পুলিশের সঙ্গে তাদের তর্কবিতর্ক ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এ সময় পুলিশ বিক্ষোভকারীদের লাঠিচার্জ করে। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে মরদেহ কেড়ে নিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনার বিচার দাবিতে বিক্ষুদ্ধ জনতা উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করে। পরে গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত করার চেষ্টা করেন।
ফুলছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাফিকুজ্জামান বসুনিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহতের স্বজন ও গ্রামবাসীরা মরদেহ নিয়ে থানায় এলে পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। পরে তাদের কাছ থেকে মরদেহ নিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

One thought on “গাইবান্ধার ফুলছড়িতে জমি নিয়ে সংঘর্ষে মৃত্যুর ঘটনায় মরদেহ নিয়ে বিচারের দাবিতে থানা ঘেরাও

  1. I’m extremely inspired with your writing talents as neatly as with the layout on your blog. Is this a paid topic or did you modify it your self? Anyway stay up the excellent quality writing, it’s rare to see a nice blog like this one today!

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

গাইবান্ধার ফুলছড়িতে জমি নিয়ে সংঘর্ষে মৃত্যুর ঘটনায় মরদেহ নিয়ে বিচারের দাবিতে থানা ঘেরাও

আপডেট সময় : ১০:৪৬:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার:-

গাইবান্ধার ফুলছড়িতে জমি নিয়ে সংঘর্ষে মৃত্যুর ঘটনায় মরদেহ নিয়ে বিচারের দাবিতে থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছেন স্বজন ও স্থানীয়রা। এ সময় পুলিশ লাঠিচার্জ করে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিয়ে মরদেহ ছিনিয়ে নেয়।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সকালে ফুলছড়ি থানা ঘেরাও করেন নিহত নুরুন্নবীর স্বজন ও স্থানীয়রা। পরে উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করেন তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ফুলছড়ি উপজেলার দক্ষিণ বুড়াইল গ্রামের বাসিন্দা নুরুন্নবী মিয়ার সঙ্গে প্রতিবেশী গোলজার মিয়ার দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জেরে গত সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে বিরোধপূর্ণ জমিতে নুরুন্নবী মিয়া নামলে প্রতিপক্ষ গোলজার মিয়া ও তার লোকজন হামলা চালান। এতে নুরন্নবী মিয়াসহ কয়েকজন গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহত নুরুন্নবী মিয়াকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।
নিহতের স্বজনরা হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মরদেহ নিয়ে মঙ্গলবার সকালে ফুলছড়ি থানায় গেলে পুলিশের সঙ্গে তাদের তর্কবিতর্ক ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এ সময় পুলিশ বিক্ষোভকারীদের লাঠিচার্জ করে। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে মরদেহ কেড়ে নিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনার বিচার দাবিতে বিক্ষুদ্ধ জনতা উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করে। পরে গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত করার চেষ্টা করেন।
ফুলছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাফিকুজ্জামান বসুনিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহতের স্বজন ও গ্রামবাসীরা মরদেহ নিয়ে থানায় এলে পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। পরে তাদের কাছ থেকে মরদেহ নিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।