ঢাকা ০৩:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বাগেরহাটে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা হরিপুরে সরাসরি গোখরা সাপ দিয়ে ঐতিহ্যবাহী পাতা খেলা দক্ষিণ রাউজানে মহানবমী পূজা উদযাপন ফেনী পৌরসভার উদ্যোগে ১৯টি পূজা মন্ডপে অনুদানের চেক বিতরণ বিজয়া দশমী অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান এবং জেলা প্রশাসক জনাব মোঃ সাইফুল ইসলাম পশ্চিম গুজরায় জ্বালা কুমারী তরুণ সংঘে উগ্যােগে দুর্গোৎসব উদযাপন না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক গাজীপুরে হাইওয়ে রোডে দেহ ব্যবসার আড়ালে চাঁদাবাজি, এলাকাবাসীর প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি ঝিনাইদহে বাসচাপায় শিশুসহ ২ জন নিহত রাণীশংকৈলে সিঁদুর খেলার মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব

কেরুর ১৩ হাজার লিটার মদ গায়েব

নিজেস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৯:৫১:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪ ৭৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রিয়াজ মিয়া

চুয়াডাঙ্গার কেরু অ্যান্ড কোম্পানির ডিস্ট্রিলারি বিভাগ থেকে ১৩ হাজার ১৯০ লিটার ডিএস স্পিরিট (মদ) গায়েব হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যার আনুমানিক মূল্য ৩০ লাখ টাকা। কেরু চিনিকলের সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিস্ট্রিলারি বিভাগের ভান্ডার ইনচার্জ জাহাঙ্গীর হোসেন কেরুর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর এ অভিযোগ দাখিল করেছেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার সময় ডিএস স্পিরিটের ৩ নম্বর ভ্যাট গোডাউনের সরেজমিন গভীরতা পাওয়া যায় ১০৯ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুত ৩৫ হাজার ৫১২ দশমিক ২৩ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুত রয়েছে ৩৯ হাজার ৭১১ দশমিক ৫৫ লিটার। এ ছাড়া ৭ নম্বর ভ্যাট গোডাউনে সরেজমিন গভীরতা পাওয়া যায় ৫৩ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুত ৪ হাজার ৮০৪ দশমিক ৩০ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুত রয়েছে ১৩ হাজার ৭৯৫ দশমিক ৭৩ লিটার। অন্যদিকে ১০ নম্বর ভ্যাটে ৪ ইঞ্চি মালামাল কম আছে।

অভিযোগ মোতাবেক ভ্যাট নম্বর ৩, ভ্যাট নম্বর ৭ ও ভ্যাট নম্বর ১০-এর বাস্তবিক মজুত অনুযায়ী ১৩ হাজার ১৯০ দশমিক ৭৫ লিটার মালামাল কম থাকায় জাহাঙ্গীর হোসেন দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। বর্তমান ভান্ডার ইনচার্জ সাজেদুর রহমান বলেন, জাহাঙ্গীর হোসেন যখন চার্জ গ্রহণ করতে আসেন তখনো খাতাপত্র হালনাগাদ হয়নি। মালামালে কোনো হেরফের নেই। জুনের পর হিসাব মিলিয়ে দেওয়া হবে। কেরু অ্যান্ড কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক ইউসুপ আলী বলেন, ডিস্ট্রিলারি বিভাগের কিছু মালামাল কম রয়েছে মর্মে একটি অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বিষয়টি দাফতরিকভাবে আমাকে জানানো হয়েছে। আমরা অভিযোগ খতিয়ে দেখছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

কেরুর ১৩ হাজার লিটার মদ গায়েব

আপডেট সময় : ০৯:৫১:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রিয়াজ মিয়া

চুয়াডাঙ্গার কেরু অ্যান্ড কোম্পানির ডিস্ট্রিলারি বিভাগ থেকে ১৩ হাজার ১৯০ লিটার ডিএস স্পিরিট (মদ) গায়েব হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যার আনুমানিক মূল্য ৩০ লাখ টাকা। কেরু চিনিকলের সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিস্ট্রিলারি বিভাগের ভান্ডার ইনচার্জ জাহাঙ্গীর হোসেন কেরুর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর এ অভিযোগ দাখিল করেছেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার সময় ডিএস স্পিরিটের ৩ নম্বর ভ্যাট গোডাউনের সরেজমিন গভীরতা পাওয়া যায় ১০৯ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুত ৩৫ হাজার ৫১২ দশমিক ২৩ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুত রয়েছে ৩৯ হাজার ৭১১ দশমিক ৫৫ লিটার। এ ছাড়া ৭ নম্বর ভ্যাট গোডাউনে সরেজমিন গভীরতা পাওয়া যায় ৫৩ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুত ৪ হাজার ৮০৪ দশমিক ৩০ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুত রয়েছে ১৩ হাজার ৭৯৫ দশমিক ৭৩ লিটার। অন্যদিকে ১০ নম্বর ভ্যাটে ৪ ইঞ্চি মালামাল কম আছে।

অভিযোগ মোতাবেক ভ্যাট নম্বর ৩, ভ্যাট নম্বর ৭ ও ভ্যাট নম্বর ১০-এর বাস্তবিক মজুত অনুযায়ী ১৩ হাজার ১৯০ দশমিক ৭৫ লিটার মালামাল কম থাকায় জাহাঙ্গীর হোসেন দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। বর্তমান ভান্ডার ইনচার্জ সাজেদুর রহমান বলেন, জাহাঙ্গীর হোসেন যখন চার্জ গ্রহণ করতে আসেন তখনো খাতাপত্র হালনাগাদ হয়নি। মালামালে কোনো হেরফের নেই। জুনের পর হিসাব মিলিয়ে দেওয়া হবে। কেরু অ্যান্ড কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক ইউসুপ আলী বলেন, ডিস্ট্রিলারি বিভাগের কিছু মালামাল কম রয়েছে মর্মে একটি অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বিষয়টি দাফতরিকভাবে আমাকে জানানো হয়েছে। আমরা অভিযোগ খতিয়ে দেখছি।