কৃষককে তৈরি করতে হবে স্মার্ট – বাকৃবি উপাচার্য

- আপডেট সময় : ০৬:১৪:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ২২৪ বার পড়া হয়েছে

‘কৃষির উন্নয়নে স্মার্ট কৃষি ট্যুল ব্যবহার করার। প্রযুক্তিতে পিছিয়ে পড়লে ভবিষ্যতে দেশের উন্নয়ন বাঁধাগ্রস্থ হবে। দেশের কৃষিকে স্মার্ট করতে স্মার্ট কৃষকের তৈরি করতে হবে। পাশাপশি কৃষি গ্র্যাজুয়েটদের কৃষির সমৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে।’
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ফিশারিজ সোসাইটি অফ বাংলাদেশের (এফএসবি) ৩য় দ্বি-বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে উদ্বোধনীতে এ কথা বলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও প্রানিজ প্রোটিন চাহিদার ঘাটতি রয়েছে। মাছের প্রোটিন উৎপাদনে পরিবেশ দূষণ কমানো সম্ভব। এই সেক্টরে ফিশারিজ গ্রাজুয়েটরা বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারবে। দেশীয় মাছের স্বাদের কারণে এর চাহিদা প্রচুর।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে দুইদিন ব্যাপী ‘স্মার্ট অ্যাকোয়াকালচার এন্ড ফিশিং ইন এচিভিং এসডিজি’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করেছে মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদ। এ সময় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. হারুনুর রশীদ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এফএসবির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সামছুল আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্সের সচিব রিয়ার এডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। সম্মেলনে প্রায় ৩০০জন দেশী-বিদেশী বিজ্ঞানী অংশগ্রহণ করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম, মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. নওশাদ আলম, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দার, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব মো নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোহসেনা বেগম তনু, কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ড. নাথু রাম সরকার।
এডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম বলেন, বাণিজ্যিকভাবে ফিনফিশ, শেলফিশ এবং সামুদ্রিক শৈবালের মেরিকালচার ব্লু-ইকোনোমির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সম্প্রতি বাংলাদেশ মৎস্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতার যুগান্তকারী সাফল্য দেখিয়েছে। দেশটি এখন বিশ্বব্যাপী অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলে মাছ উৎপাদনে তৃতীয় এবং বৈশ্বিক অ্যাকোয়াকালচার পদ্ধতিতে মাছ উৎপাদনে ৫ম স্থানে রয়েছে। আর এই বিশাল মৎস্য সম্পদকে বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যবস্থার মধ্যে আনতে পারলে তা দেশের ব্লু-ইকোনোমিকে সমৃদ্ধ করবে।
দুইদিনব্যাপী সম্মেলনে ১৭০ টি মৌখিক গবেষণা নিবন্ধ ও ৭০ টি পোস্টার উপস্থাপন করা হবে।
*****************
মো রায়হান আবিদ
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
০১৯৪৯৪৯০৪৪৩
I’m extremely inspired along with your writing abilities and also with the structure in your blog. Is that this a paid theme or did you customize it your self? Anyway stay up the nice quality writing, it’s uncommon to see a nice blog like this one these days!