ঢাকা ০২:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় 18 মাস বয়সের শিশুকন্যা আনহা বলাৎকারের শিকার সোনাগাজীর মুন্সি খুরশিদ আলম বালিকা বিদ্যালয়ের পরিচালনা ও উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত এনামুল হক এনাম সভাপতি ফেনীতে বিএনপি’র তিন আসনের প্রার্থী ঘোষণা আজ যশোর উন্নয়নের কারিগর তরিকুল ইসলামের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী চট্টগ্রামে বিএনপি’র ১০ প্রার্থী ঘোষণা কোন্দল শংকায় ৬টি বাকি: মহাসড়ক অবরোধ নরসিংদীর ৫টি আসনের মধ্যে ৪টি আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন পেলেন যারা ‎আমরা ভোট মূখি আমরা আপনাদের কাছে ভোটের সহযোগিতা চাই -স্নেহাংশু সরকার কুট্টি ‎ বিএনপির ঠাকুরগাঁওয়ের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা সাতক্ষীরার চারটি আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা আগৈলঝাড়া মসজিদের ইমামের উপর প্রতিপক্ষের হামলা

কার্তিকের অতিরিক্ত বৃষ্টিতে বাড়ি ভেঙে অসহায়, সহযোগিতা কামনা

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৭:৪২:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫ ১৬ বার পড়া হয়েছে

মো: এরশাদ আলী,স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী:

কার্তিক মাসে হটাৎ অতিরিক্ত বৃষ্টি হওয়ার জন্য নিজেদের মাটির ঘর বাড়ি ভেঙে পড়ার জন্য চরম দুর্ভোগে ও বিপদে পড়ে গেছেন অনেক গরীব অসহায় পরিবার। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়নের ০২ নং ওয়ার্ডের বন কেশর ব্রীজ ঘাটের পাশে বসবাস রত অসহায় গরীব শামসুল ইসলাম, রুনা খাতুন, আতাবুর, শাফিউল ইসলাম। বানিয়াল গ্রামের হান্নান, সিরাজ, তানোর পৌরসভার ০৫ নং ওয়ার্ডের হঠাৎ পাড়ার রাশেদ বেওয়া, মুকবুল, নাইম, বিউটি এই সকল গরীব অসহায় মানুষ গুলোর বাড়ি ভেঙে পড়ায় চরম বিপদে পড়ে গেছেন পরিবারের ছোট বড় সকল সদস্যদের নিয়ে। ভুক্তভোগী সকলেই অত্যন্ত গরীব, অসহায়, খেটে খাওয়া দিন মজুরি। জানা যায় যে তারা অনেক কষ্টে পরিশ্রম করে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করেন।
হটাৎ কার্তিক মাসের এমন অতিরিক্ত টানা বৃষ্টির ফলে পানি বাড়ির মধ্যে ঢুকে যাওয়ায এবং মাটির দেওয়াল পানিতে ডুবে যাওয়ায় এবং বাড়ির চারপাশে অতিরিক্ত পানি আটকে থাকায় বাড়ি গুলো ভেঙে পড়ে বর্তমানে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে গেছে এবং বাড়িতে পরিবারের সদস্যরা থাকতে পারছেন না। আরো জানা যায় যে অসহায় এই মানুষ গুলো অন্যের বাড়িতে রাত কাটাচ্ছেন। অসহায় এই মানুষ গুলোর বাড়ি মেরামত করার বা নতুন রুপে বাড়ি করার জন্য কোনই অর্থ নাই। এমন চরম দুর্ভোগে ভুক্তভোগী সকল পরিবার কান্না ভরে নিজেদের ভেঙে যাওয়া বাড়ি গুলো বসবাসের উপযোগী করে দেওয়ার জন্য স্বল্প সময়ের মধ্যে নিজ নিজ এলাকার স্বচ্ছল মানুষ দের নিকট, ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা বা জেলা প্রশাসনের সরাসরি সহযোগিতা কামনা করেন। তানোর উপজেলার নির্বাহী অফিসার জনাব নাঈমা খানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান যে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দের মাধ্যমে ক্ষতি গ্রস্তদের তালিকা চাওয়া হয়েছে এবং ভুক্তভোগী দের পাশে দাঁড়ানো হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

কার্তিকের অতিরিক্ত বৃষ্টিতে বাড়ি ভেঙে অসহায়, সহযোগিতা কামনা

আপডেট সময় : ০৭:৪২:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

মো: এরশাদ আলী,স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী:

কার্তিক মাসে হটাৎ অতিরিক্ত বৃষ্টি হওয়ার জন্য নিজেদের মাটির ঘর বাড়ি ভেঙে পড়ার জন্য চরম দুর্ভোগে ও বিপদে পড়ে গেছেন অনেক গরীব অসহায় পরিবার। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়নের ০২ নং ওয়ার্ডের বন কেশর ব্রীজ ঘাটের পাশে বসবাস রত অসহায় গরীব শামসুল ইসলাম, রুনা খাতুন, আতাবুর, শাফিউল ইসলাম। বানিয়াল গ্রামের হান্নান, সিরাজ, তানোর পৌরসভার ০৫ নং ওয়ার্ডের হঠাৎ পাড়ার রাশেদ বেওয়া, মুকবুল, নাইম, বিউটি এই সকল গরীব অসহায় মানুষ গুলোর বাড়ি ভেঙে পড়ায় চরম বিপদে পড়ে গেছেন পরিবারের ছোট বড় সকল সদস্যদের নিয়ে। ভুক্তভোগী সকলেই অত্যন্ত গরীব, অসহায়, খেটে খাওয়া দিন মজুরি। জানা যায় যে তারা অনেক কষ্টে পরিশ্রম করে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করেন।
হটাৎ কার্তিক মাসের এমন অতিরিক্ত টানা বৃষ্টির ফলে পানি বাড়ির মধ্যে ঢুকে যাওয়ায এবং মাটির দেওয়াল পানিতে ডুবে যাওয়ায় এবং বাড়ির চারপাশে অতিরিক্ত পানি আটকে থাকায় বাড়ি গুলো ভেঙে পড়ে বর্তমানে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে গেছে এবং বাড়িতে পরিবারের সদস্যরা থাকতে পারছেন না। আরো জানা যায় যে অসহায় এই মানুষ গুলো অন্যের বাড়িতে রাত কাটাচ্ছেন। অসহায় এই মানুষ গুলোর বাড়ি মেরামত করার বা নতুন রুপে বাড়ি করার জন্য কোনই অর্থ নাই। এমন চরম দুর্ভোগে ভুক্তভোগী সকল পরিবার কান্না ভরে নিজেদের ভেঙে যাওয়া বাড়ি গুলো বসবাসের উপযোগী করে দেওয়ার জন্য স্বল্প সময়ের মধ্যে নিজ নিজ এলাকার স্বচ্ছল মানুষ দের নিকট, ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা বা জেলা প্রশাসনের সরাসরি সহযোগিতা কামনা করেন। তানোর উপজেলার নির্বাহী অফিসার জনাব নাঈমা খানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান যে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দের মাধ্যমে ক্ষতি গ্রস্তদের তালিকা চাওয়া হয়েছে এবং ভুক্তভোগী দের পাশে দাঁড়ানো হবে।