ইমাম সাহেবের বেতন না দেয়ার ঘটনা কেন্দ্র করে ব্যাপক মারামারি
- আপডেট সময় : ০৩:৩৯:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪ ৯০ বার পড়া হয়েছে
ঈমামের সাবের বেতন দেয়না, এমতাবস্থায় মুসুল্লিরা নামাজের পর বর্তমান মেম্বার হাদিস এর সামনে তার ভাতিজা নাজমুলকে ঈমামের বেতন বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়। প্রতি শুক্রবার মসজিদে বেতর দাঁড়িয়ে টাকা তুলে নিয়ে যাও প্রশংঙ্গে যানতে চাইলেই নামৃলম পারভেজ, আকবর, উজ্জল তাদের পরিবারের ২০-২৫ জন মিলে মুসল্লীদের উপর চড়াও হয়ে মারদোর শুরু করে। বারেকের দোকানে আগে থেকে পরিকল্পিত ভাবে রাখা রেঙ্গুন বাঁশের লাঠি, লোহার রড, লোহার পাইপ, দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে মুসুল্লিদের উপর হামলা করে। ঝগড়াঝাটি, মারামারি ধাওয়া -পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে, মৃর্হতের মধ্যে এলাকায়টি রক্তাক্ত ও রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এমতাবস্থায় স্থানীয় লোকজন ৯৯৯ ও শ্রীপুর মডেল থানায় অবহিত করলে দ্রুত পুলিশ এসে পরিবেশ শান্ত করে হতাহতদের উদ্ধার করে শ্রীপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকৎসার জন্য পাঠান।
সাবেক কমিটিও এলাকাবাসীর সুত্রে যানা যায় এই ঘটনার মৃল পরিকল্পনা কারী সুন্নী পীড় করিম ও তার বড় ছেলে বাকী। তারা দৃর্ঘদিন যাবৎ মসজিদ মাদ্রাসা সুন্নীদের তত্বাবধানে চালাবে পাইতারা করছিল। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায় রুপরেখা হিসেবে তারা এখানে একটি সুন্নী ক্লাব ও সংঘঠন করে এবং মসজিদের সাবেক কমিটির সাথে পতিনিয়ত সংঘাতময় পরিবেশে সৃষ্টি করতে থাকে। তাদের ছত্রছায়ার দায়িত্ব নেয় স্থানীয় মেম্বার হাদিস ও তার বড় ভাই শাহজাহান।
গত ১৫ দিন আগে হাদিস মেম্বার নিজের ক্ষমতা ও দাপট দেখিয়ে সমাজের মুসুল্লি বা মুরুব্বি কাউকে না যানিয়ে বড় ভাই শাহজাহানকে সভাপতি ও ভাতিজা নাজমুলকে ক্যাশিয়ার বানিয়ে একটি নতুন কমিটি ঘোষনা করে। এতে আরও পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠে। মাদ্রাসা বোডিংয়ে থাকা ছোট বড় ৭০ থেকে ৮০ জন ছাত্র রানিং কোমলমতি ছাত্ররা পড়েছে নিয়মিত, এই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে তারা সুন্নী মাদ্রাসা ও সুন্নী ইমাম দিয়ে নামাজ পড়াবে এনিয়ে প্রতি শুক্রবারই চলে আসছিল দন্ধ।
৩ মাস আগে করিম তার ছেলে বাকী উস্কানিতে অদ্র হাফিজিয়া মসজিদ মাদ্রাসা মাঠে সুন্নী ওয়াজ দেয়ার পরিকল্পনা করে আকবর (৫৫) নাজমুল (২৭) এনিয়ে বাতমান কমিটি বিরোধিতা করে বলে তোমাদের এই ওয়াজ গতবারও (বেরান) অন্যত্র করেছো, এবার গায়ে পরে মসজিদে মাঠে আসছো ঝগরা করতে, শেষ পর্যন্ত বিষয়েটি সাবেক এমপি পর্যন্ত ঘরিয়েছিল। পরেও এই মাঠে তারা জোরপূর্বক ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করে।
সাবেক কমিটি মাতোয়ালী সফিকুল ইসলাম বলেন, মসজিদের নামে মূল্যবান কয়েকটি প্লট রয়েছে যা তারা নতুন কমিটি করে বিক্রির করে টাকা দিয়ে স্কুল করবে বলে পাইতার করে যাচ্ছে। ইতি পূর্বে সোহাদিয়া ১টি স্কুল ও স্কুলের জায়গা নিজেরা নিজেরা ভাগ ভাটোয়ারা করে হজম করেছে, এখন এদের মসজিদ মাদ্রাসার সম্পত্তির দিকে লোপ পরেছে। করিমের চক্রান্তে হাদিস মেম্বার তার বড় ভাই শাহজাহান এর সেল্টারে একের পর এক কু-কর্ম করে যাচ্ছে।