ঢাকা ০৬:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মানিকছড়ি উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মদিন পালন গোমদন্ডী দরবারে জিকরে মোস্তফা সম্মেলন সোমবার জামালপুর মাদারগঞ্জে তারতাপাড়া গ্রামে ঐতিহ্যবাহী গৌ- মইদৌড় খেলা অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা আশুলিয়ায় হিজড়া সম্প্রদায়ের মানববন্ধন, বাৎসরিক ওরশ শরীফে বাঁধা ও চাঁদার দাবি বিবেকানন্দ ষ্টাডি এন্ড ফিলানফ্রপিক সেন্টার অব নিউইয়র্ক উদ্যোগ কম্বল বিতরণ যশোরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মদিন উদযাপন নীলফামারীতে আন্তঃজেলা ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকীতে বাকৃবিতে নিম গাছ রোপণ সাতক্ষীরার বিভিন্ন সীমান্ত জব্দ হওয়া বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্য ধ্বংস ঢাকা সাভারে পুলিশের অভিযানে সোয়া ২ টন নিষিদ্ধ পলিথিন উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

আশাশুনির হাঁড়িভাঙ্গা বাজারে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৭ বার পড়া হয়েছে

বিউটি খাতুন,স্টাফ রিপোর্টার বাংলাদেশ:-
সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার হাঁড়িভাঙ্গা মৎস্য সেটে আজ সকাল ৯:০০ ঘটিকায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আশাশুনি বিসমিল্লাহ হ্যাচারির পরিচালক জনাব মোঃ গাওসুল হোসাইন রাজ । আরও বক্তব্য রাখেন হাঁড়িভাঙ্গা মৎস্য সেটের সভাপতি ও বিএনপির নেতাকর্মীরা। মোঃ গাওসুল হোসাইন রাজ বলেন, বিগত ১৬ বছরে আশাশুনি উপজেলা সন্ত্রাসীর অধীনে ছিল। আশাশুনি উপজেলার চেয়ারম্যান জনাব এবিএম মোস্তাকিম যাদের টাকা আছে তাদের সাথে কথা বলতেন, যাদের নেই তাদের সাথে কথা বলতেন না এমনকি তাদের কোন সরকারি অনুদান দিত না। তিনি বলেন, ইউনিয়ন ও উপজেলা ভোটের সময় কিছু কুচক্রী মহলের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য টাকা খেত,আর ৫ টা বছর কষ্ট পেত সাধারণ জনগণ। আমি আওয়ামী লীগ করি না বিধায় আমি যখন কোন প্রোগ্রামে যেতাম তখন আওয়ামী লীগের লোকজন বলতো রাজকে কে ডেকে এনেছে। আশাশুনিতে যদি ৮০ জন ধনী ব্যক্তি থেকে থাকে তার মধ্যে আমি একজন। তবে আমার যেটুকু জনগণের কষ্টে বিলিয়ে দেই। কিন্তু আমি সালাউদ্দিন চাচা উপজেলার চেয়ারম্যান থাকাকালীন আমার মতো জনগণের মানবতা দেখেছি। গতবার আশাশুনিতে ৩৩ টা পূজা মন্ডপের মধ্যে একটিতে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়েছিল। কিন্তু এবার আমি দুর্গাপূজার সময় নিজেই পাহারা দিয়েছি। আমি চাই যার যার ধর্ম সে সে পালন করুক। হিন্দু, মুসলিম নির্বিশেষে কোন দল নিয়ে মনমালিন্য না করে সবাই সুখে শান্তিতে আশাশুনি উপজেলাকে সুন্দর করে গড়ে তুলি। এবং এখান থেকে তিন বছর পর ভোট হলেও যোগ্য ব্যক্তিদের ভোট দেই। তিনি আরও বলেন, আমি কোন দল করি না, আগামী জানুয়ারিতে যে দল আমার কাছে সত এবং যোগ্য মনে হবে সেই দলে যোগ দিব। এবং আশাশুনি উপজেলাকে সুন্দর করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আমি এই প্লাটফর্মটি তৈরী করেছি এ দেশের সাধারণ মানুষের কন্ঠস্বর হিসাবে পরিচালিত করার জন্য।আমরা অবিরত থাকবো সততা নিয়ে সত্যের সাথে। দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা এ দেশের নির্যাতিত ও নিপীড়িত গনমানুষের কথা বলবে এবং সত্য প্রকাশে থাকবে আপোষহীন।
ট্যাগস :

আশাশুনির হাঁড়িভাঙ্গা বাজারে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ০৮:৩৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪

বিউটি খাতুন,স্টাফ রিপোর্টার বাংলাদেশ:-
সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার হাঁড়িভাঙ্গা মৎস্য সেটে আজ সকাল ৯:০০ ঘটিকায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আশাশুনি বিসমিল্লাহ হ্যাচারির পরিচালক জনাব মোঃ গাওসুল হোসাইন রাজ । আরও বক্তব্য রাখেন হাঁড়িভাঙ্গা মৎস্য সেটের সভাপতি ও বিএনপির নেতাকর্মীরা। মোঃ গাওসুল হোসাইন রাজ বলেন, বিগত ১৬ বছরে আশাশুনি উপজেলা সন্ত্রাসীর অধীনে ছিল। আশাশুনি উপজেলার চেয়ারম্যান জনাব এবিএম মোস্তাকিম যাদের টাকা আছে তাদের সাথে কথা বলতেন, যাদের নেই তাদের সাথে কথা বলতেন না এমনকি তাদের কোন সরকারি অনুদান দিত না। তিনি বলেন, ইউনিয়ন ও উপজেলা ভোটের সময় কিছু কুচক্রী মহলের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য টাকা খেত,আর ৫ টা বছর কষ্ট পেত সাধারণ জনগণ। আমি আওয়ামী লীগ করি না বিধায় আমি যখন কোন প্রোগ্রামে যেতাম তখন আওয়ামী লীগের লোকজন বলতো রাজকে কে ডেকে এনেছে। আশাশুনিতে যদি ৮০ জন ধনী ব্যক্তি থেকে থাকে তার মধ্যে আমি একজন। তবে আমার যেটুকু জনগণের কষ্টে বিলিয়ে দেই। কিন্তু আমি সালাউদ্দিন চাচা উপজেলার চেয়ারম্যান থাকাকালীন আমার মতো জনগণের মানবতা দেখেছি। গতবার আশাশুনিতে ৩৩ টা পূজা মন্ডপের মধ্যে একটিতে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়েছিল। কিন্তু এবার আমি দুর্গাপূজার সময় নিজেই পাহারা দিয়েছি। আমি চাই যার যার ধর্ম সে সে পালন করুক। হিন্দু, মুসলিম নির্বিশেষে কোন দল নিয়ে মনমালিন্য না করে সবাই সুখে শান্তিতে আশাশুনি উপজেলাকে সুন্দর করে গড়ে তুলি। এবং এখান থেকে তিন বছর পর ভোট হলেও যোগ্য ব্যক্তিদের ভোট দেই। তিনি আরও বলেন, আমি কোন দল করি না, আগামী জানুয়ারিতে যে দল আমার কাছে সত এবং যোগ্য মনে হবে সেই দলে যোগ দিব। এবং আশাশুনি উপজেলাকে সুন্দর করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।