ঢাকা ১০:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
শাল্লা থানা পরিদর্শন করলেন সুনাগঞ্জের পুলিশ সুপার যশোরের কপোতাক্ষ লাইন্স হাসপাতালের চেয়ারম্যান হলেন অ্যাডভোকেট দেবাশীষ দাস আপ বাংলাদেশ’র বান্দরবান জেলার আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কুলিয়ায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষের মারপিটে গুরুত্বর জখম-১, থানায় অভিযোগ গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের উপর হামলার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন ছাত্র সমাজের ঐক্য ও শিক্ষার মানন্নয়নের ডাক নিয়ে, বিষম্ভরপুরে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কুলটিয়ায় তিন ফসলি জমিতে অবৈধ ঘের খনন, অভিযান চালালেন ইউএনও নিশাত তামান্না সাতক্ষীরায় বাংলাদেশ আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন এর “শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর ১৩৫তম তিরোধান দিবস উপলক্ষে দক্ষিণ মাদার্শা সেবাশ্রমে তিনদিনব্যাপী মহোৎসব অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা

আগামিতেও বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ থাকবে ভারত

নিজেস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৯:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪ ১৩০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রিয়াজ মিয়া
অধিক জনবহুল দেশ ভারতের বর্তমান জনসংখ্যা ১৪২ কোটিরও বেশি। ভারতকে গত বছর বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। সম্প্রতি পৃথিবীর বৃহত্তম এই বৈশ্বিক সংস্থা বলেছে, আগামী আরও অন্তত একশ বছর বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশের রেকর্ড ধরে রাখবে ভারত।

বৃহস্পতিবার বৈশ্বিক জনসংখ্যা সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। ‘দ্য ওয়ার্ল্ড পপুলেশন প্রসপেক্টস ২০২৪’ নামের সেই প্রতিবদেনে বলা হয়েছে, ভারতসহ গোটা বিশ্বে আগামী ৫০ থেকে ৬০ বছর জনসংখ্যা বাড়তে থাকবে এবং এই বৃদ্ধি চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাবে ২০৮৪-’৮৫ কিংবা ২০৮৬ সালে। সে সময় বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ১০ হাজার কোটি ৩০ লাখে। তারপর ফের কমতে শুরু করবে জনসংখ্যা এবং এই শতকের শেষে— ২১০০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ১০ হাজার কোটি ২০ লাখ।

এ তালিকায় একসময় শীর্ষে থাকতো চীন; কিন্তু দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে এক সন্তান নীতি কঠোরভাবে মেনে চলার মাধ্যমে দেশটি এখন জনসংখ্যা বৃদ্ধি অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। তবে এখন দেশটির সামনে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কর্মক্ষম যুবশক্তির তুলনায় বৃদ্ধ লোকজনের আধিক্য।এদিকে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারতের জনসংখ্যার কথা বলা হলেও, ভারতীয় সরকার জানে না এখন দেশটিতে ঠিক কতজন মানুষ বসবাস করেন। কারণ ২০১১ সালের পর ভারতে আর জনশুমারি হয়নি। ২০২১ সালে নতুন করে আবারও শুমারি হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারির কারণে তা পিছিয়ে দিতে হয়।

জাতিসংঘের প্রতিবেদন থেকে আরও জানা গেছে, ভারতের বর্তমান জনসংখ্যার ৪ ভাগের ১ ভাগের বয়স ১৪ বছরের নিচে। মোট জনসংখ্যার ৬৮ শতাংশের বয়স ১৫ থেকে ৬৪ বছরের মধ্যে। আর ৭ শতাংশের বয়স ৬৫ বছরের উপরে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

আগামিতেও বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ থাকবে ভারত

আপডেট সময় : ০৬:৫৯:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রিয়াজ মিয়া
অধিক জনবহুল দেশ ভারতের বর্তমান জনসংখ্যা ১৪২ কোটিরও বেশি। ভারতকে গত বছর বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। সম্প্রতি পৃথিবীর বৃহত্তম এই বৈশ্বিক সংস্থা বলেছে, আগামী আরও অন্তত একশ বছর বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশের রেকর্ড ধরে রাখবে ভারত।

বৃহস্পতিবার বৈশ্বিক জনসংখ্যা সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। ‘দ্য ওয়ার্ল্ড পপুলেশন প্রসপেক্টস ২০২৪’ নামের সেই প্রতিবদেনে বলা হয়েছে, ভারতসহ গোটা বিশ্বে আগামী ৫০ থেকে ৬০ বছর জনসংখ্যা বাড়তে থাকবে এবং এই বৃদ্ধি চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাবে ২০৮৪-’৮৫ কিংবা ২০৮৬ সালে। সে সময় বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ১০ হাজার কোটি ৩০ লাখে। তারপর ফের কমতে শুরু করবে জনসংখ্যা এবং এই শতকের শেষে— ২১০০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ১০ হাজার কোটি ২০ লাখ।

এ তালিকায় একসময় শীর্ষে থাকতো চীন; কিন্তু দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে এক সন্তান নীতি কঠোরভাবে মেনে চলার মাধ্যমে দেশটি এখন জনসংখ্যা বৃদ্ধি অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। তবে এখন দেশটির সামনে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কর্মক্ষম যুবশক্তির তুলনায় বৃদ্ধ লোকজনের আধিক্য।এদিকে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারতের জনসংখ্যার কথা বলা হলেও, ভারতীয় সরকার জানে না এখন দেশটিতে ঠিক কতজন মানুষ বসবাস করেন। কারণ ২০১১ সালের পর ভারতে আর জনশুমারি হয়নি। ২০২১ সালে নতুন করে আবারও শুমারি হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারির কারণে তা পিছিয়ে দিতে হয়।

জাতিসংঘের প্রতিবেদন থেকে আরও জানা গেছে, ভারতের বর্তমান জনসংখ্যার ৪ ভাগের ১ ভাগের বয়স ১৪ বছরের নিচে। মোট জনসংখ্যার ৬৮ শতাংশের বয়স ১৫ থেকে ৬৪ বছরের মধ্যে। আর ৭ শতাংশের বয়স ৬৫ বছরের উপরে।