অপকাণ্ড ধামাচাপায় মিথ্যা মামলা :প্রশাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ জনমনে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা

- আপডেট সময় : ১২:২৮:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ ১৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:-
চট্টগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা ও অবস্থানকারী কিশোরগঞ্জের ঘটনায় মিথ্যা মামলায় সরাসরি অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ও বেআইনি অঘটনকান্ডের আসামি! যথেষ্ট প্রমাণ নতিপত্র অবস্থানগত প্রত্যয়ন পত্র দলিলাদি দেওয়াসহ গণস্বাক্ষর প্রত্যয়ন পত্র প্রমাণাদি দেওয়া হলেও হয়রানিমূলক মামলার চতুর্থ শুনানি হতে চলেছে। তদন্তের নামে চলছে আরো হয়রানি ও চরম ভোগান্তি। মূল্যবান সময়ের অপচয়,আর্থিক সামাজিক ব্যক্তিগত মর্যাদাহানী মানসিক সর্বদিকে অপরনীয় ক্ষয় ক্ষতি। ভুক্তভোগীরা আসামিরা হলেন, সরকারি (রেজিষ্ট্রেশন নং-১৪১৭৩) ইসাহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সম্মানিত সদস্য। অন্য ভাইরাও ব্যবসা ও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পেশাগত কাজে চট্টগ্রামেই স্থায়ী বাসিন্দা ও অবস্থানকারী। মিথ্যা মামলাবাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ভুক্তভোগী ও দুই জেলার এলাকাবাসীর।
সেইসাথে ভুক্তভুগী ও এলাকাবাসীর দাবি, মিথ্যা হয়রানি মূলক মামলায় যা অসৎপথ উদ্দেশ্য প্রণোদিত সু-পূর্ব পরিকল্পিতভাবে করা হয়েছে। যার নেপথ্যে রয়েছে হেনস্তা প্রাণনাশের শিকার ভুক্তভেগী মো. আলম এর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই। দুর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারীরা ভুক্তভেগী মো. আলমকে তাদের অপকান্ড ধামাচাপায় প্রাণশের উদ্দেশ্যে হামলা করে। উক্ত ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার না করে ভিন্নখ্যাতে প্রভাবিত করায় ( ভুক্তভোগী আলম) আইনী সহায়তা বিচারের দ্বারস্থ হয়। সমাধানের নামে ভুক্তভোগীকে উল্টা নানা দোষারূপ, অপবাদসহ সব রকমের হয়রানি ভোগান্তিতে ফেলে। ভুক্তভোগীকে (সিআর মামলা নং- ২১২/২৪ বাদীর আইনের আশ্রয়ে যাওয়ার প্রতিফলেই উল্টা মিথ্যা মামলার আসামি হতে হয় দাবি ভুক্তভোগীর।
যার পেছনে রয়েছে অপশক্তি ছত্রছায়ায় ভদ্র ছদ্মবেশী দায়িত্বশীল গ্রামের মোড়ল মাতাব্বর ও জনপ্রতিনিধির প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থান। যারা নাকি বলে আইন আদালত তাদের হুকুমে পকেটেই। ভুক্তভোগীর দাবি অভিযোগ আপত্তি তার কোন কথায় গুরুত্ব দেয়নি কোন প্রকার কর্ণপাতও করেনি। কথিত বিচারক শুনতে রাজি নয়। নিরুপায় হয়ে আইনের আশ্রয়ে যায় ভুক্তভোগী। যার সত্যতা উঠে এসেছে প্রিন্ট পত্রিকা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ও অনলাইন মাধ্যমে।
মিথ্যা মামলায় ব্যস্ত রাখার অভিযোগ উঠেছে পাল্টা মামলার বাদী ও সাক্ষীদের বিরুদ্ধে। পাল্টা মামলার বাদী ও সাক্ষীরা তাদের বিরুদ্ধে তদন্তাধীন মামলা থেকে বাঁচতে ও তাদের অপকর্ম ধাঁমাচাপা দিতেই পূর্বপরিকল্পিত এ অপচেষ্টা। আইন বিচার ব্যবস্থাকে প্রশাসনকে বেআইনিকাজে প্রভাবিত প্রশ্নবিদ্ধ করে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে মিথ্যা মামলায় অভিযোগে অভিযুক্ত আসামি বাদী ও সাক্ষীরা। যার সত্যতায় গণমাধ্যম প্রিন্ট পত্রিকা সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে এসেছে। যাহার বাদি গাজি মিয়া, (মামলা নং – সিআর ৬০১/২৪) সাক্ষীরা হলেন, রাজী গ্রামের শামছুল হক, মো. সাইফুল, কানলা গ্রামের আ.হাই,মাজু মিয়া, হারুন মিয়া,আলমগীর। যারা বিচারাধীন মামলা নং- (সিআর ৩১২/২৪ইং) ভুক্তভোগী বাদী আলমের মামলার অভিযুক্ত আসামি হয়।
অনাকাঙ্ক্ষিত অসৎ উদ্দেশ্য পূর্ব পরিকল্পিত মিথ্যা মামলায় তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ ও গনস্বাক্ষরে প্রতিক্রিয়া জানান দুই জেলার বাসিন্দাগন। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে ও মামলাবাজদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান দুই জেলার বাসিন্দাগন। ব্যবসায়ি সমাজ এলাকার সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তা প্রতিনিধি,সদস্য ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ লিখিত প্রতিবাদ ও গণস্বাক্ষর করেন। ১৭কোটি মানুষের দেশে বিচারক ও আদালত আইন প্রশাসন সক্ষমতা না থাকা সত্ত্বেও বিচারিক ক্ষমতা মর্যাদা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে অহেতুক মিথ্যা মামলায়।
মিথ্যা মামলায় প্রশাসনকে প্রভাবিত প্রশ্নবিদ্ধে অঘটনকান্ডে জনমনে আতংক উদ্বেগ উৎকণ্ঠা উষ্মা প্রকাশ করেছেন। আইনীদণ্ড অনুযায়ী মিথ্যা মামলা দায়ের কারীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি মামলার ভুক্তভোগী আসামি গং এলাকাবাসী সচেতন মহল ও সাধারণ জনসাধারন।
এমন অমানবিক অঘটনে একদিগে নিরাপদ নাগরিক ঝুঁকিতে ভুক্তভোগী ও সাধারণ নিরীহ মানুষ। অন্যদিগে ব্যক্তিগত সুনাম সম্মানহানি সামাজিক মর্যাদাহানিসহ মানষিক দুশ্চিন্তাগ্রস্ত নিশ্চয়তায় ভুগছেন ভুক্তভোগী। আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি মূল্যমান সময় অপচয়, চট্টগ্রাম থেকে কিশোরগঞ্জ গিয়ে মামলার হাজিরা দেওয়া অমানবিক চরম ভোগান্তি অবর্ণনীয় কষ্ট যা কোন মতেই সুস্থ মস্তিষ্কে কাম্য নয়।আপত্তি অভিযোগ তুলে চরম ভোগান্তি হয়রানির শিকার ভুক্তভোগীদের।
ঘটনাক্রমে,চট্টগ্রামের কর্মস্থলে অবস্থান সত্বেও কিশোরগঞ্জের ইটনায় রায়টুটি ইউনিয়নে মো: আলম তিনিও চট্টগ্রামের বাসিন্দা ও ভোটার হয়। গত বছর তিন ধরে কিশোরগঞ্জে বসবাসকারী হলেও অন্য ৩জন আসামি চট্টগ্রামেই অবস্থানকারী ও বসবাসকারী স্থায়ী বাসিন্দা ও ভোটার। অহেতুক,মনগড়া, বানোয়াট,মিথ্যা ঘটনা সৃষ্টি করে নাটকীয় গল্প কথায় তাদের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বেআইনি কাণ্ডে জড়িয়ে সম্মানিত ব্যবসায়ী মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর ও তার ভাইদের সরাসরি উপস্থিত দেখিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। যার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে স্থানীয় এলাকাবাসী ও সাধারণ মানুষ সকলপর মাঝে। সমালোচিত হয়েছে স্যোসাল মিডিয়া অনলাইন প্রিন্ট পত্রিকা ও গণমাধ্যমে।
ভুক্তভোগীর ঘটনায় এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ী সমাজ জানান, আমরা ব্যবসায়িক সমাজ ও এলাকাবাসী প্রত্যক্ষদর্শী ও অবগত আছি যে, সম্মানিত ব্যবসায়ী জনাব মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর, পিতাঃ মরহুম হাজী আব্দুল মোমিন তিনি ” ইসহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির” সদস্য। তিনি বায়েজিদ বোস্তামী থানার চৌধুরীপাড়া,(ধনীর পাহাড়) এলাকার একজন স্থানীয় বাসিন্দা, ভোটার নিজস্ব স্থায়ীঘর ও দোকান আছে। তার নিজ দোকানের নাম মাস্টার টেলিকম। তিনি তার দোকান ছেড়ে দূরে কোথায় যান না। তার সকল উৎসব আমাদের সাথে পালন করেন ও একজন সৎ ব্যবসায়ী হিসেবে এলাকায় পরিচিত।
তিনি দীর্ঘ ৪০ বছরের অধিক সময় এলাকায় স্থায়ীভাবে চট্টগ্রামেই তার স্থায়ীভাবে বসবাস করিতেছেন। তিনি শান্তিপ্রিয়, অরাজনৈতিক, সাধারণ ও নিরীহ প্রকৃতির মানুষ হিসেবে জানি। আমাদের জানামতে তিনি তার দোকান, পরিবার ছাড়া কোন ধরনের রাজনৈতিক, অসামাজিক, অপরাধমূলক ও সমাজের ক্ষতি হয় এমন কোন কার্যকলাপে কখনো সম্পৃক্ত ছিলেন না এবং সর্বদা সমাজের কল্যাণ হয় এমন কাজে নিজেকে জড়িত রেখেছেন।
ভুক্তভোগী মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর গত ১৪ই জুলাই ২০২৪ইং তার নিজ দোকান ও চট্টগ্রামে তার নিজ বাসায় অবস্থান করেছিলেন যা আমরা নিজে দেখেছি এবং তার সাথে উক্ত দিন (১৪ই জুলাই ২০২৪ইং) তার দোকানে বিভিন্ন লেনদেন করেছি। গণস্বাক্ষরকারী, প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী বলেন, আমরা দেখেছি উক্ত দিন তিনি প্রতিদিনের মত সকালে তার দোকান খুলেন এবং রাতে দোকান বন্ধ করেন। তিনি উক্ত দিন দোকান ছেড়ে কোথায় যান নি বলে আমরা লিখিত সাক্ষ্য দিচ্ছি এবং তার ও তার ভাইদের উপর আনীত সকল মিথ্যা অভিযোগ হতে তাকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়া হোক।
সেইসাথে অসৎ উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলাবাজদের অতিদ্রুত যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে অসৎ উদ্দেশ্য বেআইনিকান্ডে দুষ্কৃতিকারীদের আইন প্রশাসন বিচারের আওতায় এনে সমাজের শান্তি বিনষ্টকারী প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থানকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ভুক্তভোগী তাঁর পরিবার ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর। উক্ত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে গণস্বাক্ষর ও লিখিত প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে ইছাহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি সহ চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ ও এলাকার অসাধারণ মানুষ।
মিথ্যা মামলার বিষয়টি জানতে মামলার বাদী গাজী মিয়াকে একাধিকবার ফোন দিলে ফোন ধরেননি। পরবর্তীতে ফোন ধরে কথা শুনে কেটে দিয়েছেন। কোন উত্তর করেননি। পরবর্তীতে ভিন্ন জনে ফোন ধরে কিন্তু কথা শুনলেও প্রতি উত্তর দেননি।
তার আগে উক্ত ঘটনার বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে মামলার বাদি গাজী মিয়াকে জিজ্ঞেস করলে উত্তরে জানায় সবকিছু সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ” মামলার বাদী গাজি মিয়া গং দের সাথে তার দায়ের করা মামলার অভিযুক্ত আসামিদের কোন বিরোধ দন্দ কলহ মারামারি এ ধরনের কিছুই হয়নি কোন ঘটনাঘটেনি। শুধুমাত্র হালকা কথা কাটাকাটি হয়েছে মাত্র। কেউ কাউকে মারেনি কোন আঘাতও কেউ কাউকে করেনি।
মিথ্যা মামলার প্রধান সাক্ষী দালাল সামছুল হক বলেন, মামলার বিষয়কে তিনি ভিন্ন দিকে প্রভাবিত করেন। আর এইটা আইনের মাধ্যমে যা হওয়ার তাই হবে চ্যালেঞ্জ করেন। এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি নয়। অত্র এলাকার চেয়ারম্যান মেম্বার বিচারক সালিশিদের নিয়ন্ত্রনেই তিনি সবকিছু করছেন।
স্থানীয় প্রতিনিধি চেয়ারম্যান মেম্বারকে উক্ত বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, উক্ত ঘটনাটি তারা সমাধানের চেষ্টা করেছেন বলে দাবি করে । ভুক্তভোগীর বিপরীতে ঘটনাটিকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করেন। ঘটনার বাস্তবতায় সত্যতায় দায়িত্বশীল দাবি করা তাদের কথায় ভুক্তভোগীর কথার সাথে গড়মিল সত্যতা পাওয়া যায়। ভুক্তভোগীর বাস্তবতায় ঘটনার বিষয়টি তাদের বিস্তারিত জানালে এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান। তবে, আইনী সহায়তায় সমাধান হবে বলে মন্তব্য করে এ বিষয়ে কোন কথা বলতে রাজি নয়।
চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের গণস্বাক্ষরকারীরা হলেন, ১/মোঃ আনোয়ার হোসেন, সভাপতি, ইসাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি ২/ মোহাম্মদ কায়সার আহমেদ চৌধুরি।প্রধান পরিচালক, হযরত খাইরুল্লাহ শাহ মাস্টার বাবার দরবার শরিফ। সভাপতি, হযরত খাইরুল্লাহ শাহ জামে মসজিদ, বায়েজিদ বোস্তামী, ৩/মোহাম্মদ ইবাদুর রহমান আনার,সেক্রেটারি, ইসহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়িক কমিটি,বাইজিদ বোস্তামী ৪/মোহাম্মদ বুলবুল আহমেদ,স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক বায়েজিদ বোস্তামী, ৫/ মোহাম্মদ ফিরোজ মিয়া। স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী, ৬/ মোহাম্মদ কালাম মিয়া। স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী, ৭/ মোহাম্মদ হারিস মিয়া, স্থানীয় বাসিন্দা সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী। এছাড়াপ এলাকাবাসী’সহ আরো ইসাক শপিং কমপ্লেস ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির মার্কেটের ব্যবসায়ীসমাজ,এলাকার ব্যবসায়ীবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ গণস্বাক্ষর করেন।
কিশোরগঞ্জের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের গণস্বাক্ষর ও প্রতিবাদে লিখিত স্বাক্ষরকারীরা হলেন ১/ গ্রাম-মহলাদার পুলিশ, ইঞ্জিল মিয়া ২/ গ্রাম-মহলাদার পুলিশ,শংকর রবিদাস,৩/ মেন্নাপাড়া নূর জামে মসজিদের সভাপতি, সঞ্জু মিয়া,
৪/ মেন্নাপাড়া নূর জামে মসজিদের সেক্রেটারি, হাবিবুর রহমান, ৫/মেন্নাপাড়া নূর জামে মসজিদের খতিব ও ইমাম
মাওলানা মো: আলতাফ হোসেন, ৬/মেন্নাপাড়া নূরানীয়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসার সভাপতি জজ মিয়া, ৭/মেন্নাপাড়া নূরানীয়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসার শিক্ষকগন। ৮/কানলা বাইতুল মামুর জামে মসজিদের সভাপতি, মোহাম্মদ রতন মিয়া, ৯/কানলা বাইতুল মামুর জামে মসজিদের সেক্রেটারি , মোঃ দ্বীন ইসলাম, ১০/কানলা বাইতুল মামুর জামে মসজিদের খতিব ও ইমাম মাওলানা মোঃ সাদ্দাম অত্র প্রতিষ্ঠান মাদ্রাসার শিক্ষকবৃন্দ। এলাকার ব্যবসায়ীবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ গণস্বাক্ষর করেন।
উল্লেখ্য :
চট্টগ্রামবাসী কিশোরগঞ্জের ঘটনায় সরাসরি আসামি কি করে হয় জনমনে প্রশ্ন ও ২ জেলায় ব্যাপক গুঞ্জন ছড়িয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে সমাজে শান্তি বিনষ্টধ্বংসকারী মনুষত্বহীন বিবেকহীন বিবেকমৃত কালো হাত । যা অসৎ উদ্দেশ্য, হীন অপচেষ্টায় অত্যান্ত ন্যাককার জনক ঘৃণিত দুষ্কৃতকারীদের পূর্বপরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রের যোগসাজেস। যা ব্যাপক নেতিবাচক সমালোচনার ঝড় উঠে দুই জেলার স্থানীয় বাসিন্দা জনমনে সচেতন মহলে।
উক্ত মিথ্যা মামলার বিষয়ে। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে ২জেলার মানুষের গণস্বাক্ষর প্রতিবাদ তীব্র নিন্দা জানান,ব্যবসায়ী সমাজ এলাকাবাসী। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এমন চাঞ্চল্যকর মিথ্যা মামলার খবরে বিস্মিত অবাক হতভম্ব দুই জেলার স্থানীয় এলাকাবাসী ও আশপাশের মানুষ। এমন বেআইনি অপকান্ডে দুই জেলার মানুষের জনমনে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা বিরাজমান। যার বাস্তবতার ভিত্তি নেই ছিটেফোঁটা। যা সমালোচিত হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রিন্ট পত্রিকা ও গণমাধ্যমে।
ভুক্তভোগী ও সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন এখন বিচার বিভাগ স্বাধীন। কোন অপক্ষমতার প্রভাবে নাই। আইন প্রশাসনে কোন চাপে অবৈধ নির্বাহী নির্দেশের গোলামী করছেনা। সংকটকালীন ক্রান্তিকালে যারা এমন অঘটনা ঘটায় তাদের আইনের আওতায় এনে বিচার হওয়া দরকার।
চট্টগ্রামের বাসিন্দা অবস্থান সত্ত্বেও কিশোরগঞ্জের মামলায় সরাসরি উপস্থিতি দেখিয়ে বেআইনিকান্ডে কি করে হয় মামলার সরাসরি আসামি ? যা নিরাপদ নাগরিকঝুঁকি ও নিরাপদ নাগরিক ঝুঁকি চরম হয়রানি অধিকারহানী চরম মানবাধিকার লঙ্ঘণ । যা আইন বিচার প্রশাসনকে মিথ্যা মামলায় অহেতুক গল্পকাহিনীতে জনবান্ধব আইনি ও শাসনের অশনি পূর্ব সংকেত। এতে, আইন বিচারের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবে বাড়বে জনমনে বাড়বে অনাস্থা। দুর্বৃত্তরা সুকৌশলে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়েই বেআইনিকাজে প্রভাবিত প্রশ্নবিদ্ধ করছে বিচার আইন ও প্রশাসনকে। তীব্রনিন্দা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জনমনে। নিরাপত্তাহীনতায় উদ্বেগ উৎকণ্ঠা আতংকিত সাধারণ নাগরিক ও সচেতন মহলে।
চট্টগ্রামবাসীর বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াটি ঘটনা মামলায় দেশের রাষ্ট্রীয় সেবা’র নিয়জিত আইন প্রশাসন বিচারিক কার্যক্রমের মূল্যমান সময় বেআইনি কাজে ব্যস্ত প্রভাবিত করার অপচেষ্টা। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে ২জেলার মানুষের গণস্বাক্ষর মানবন্ধ প্রতিবাদ তীব্র নিন্দা ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর। যা ব্যাপক নেতিবাচক গুঞ্জন সমালোচনার ঝড় উঠেছে দুই জেলার স্থানীয় বাসিন্দাদের জনমনে। প্রশ্নবিদ্ধ ব্যবসায়িক সমাজ এলাকার মানুষ সচেতন মহলে ও সবার মাঝে
দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল সংকটপূর্ণ পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হলেও হতে পারেনি আজও পুরাপরি স্বাভাবিক কার্যক্রমে সক্রিয় ও পরিপূর্ণ । পরিস্থিতি ক্লান্তিকালে নানা চাপে নানা জটিলতায় আইন প্রশাসন অনেকটাই কোণঠাসা। এমন উদ্ভট পরিস্থিতি সত্বেও এমন অসৎ উদ্দেশ্যে প্রশাসন ও বিচার বিভাগকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। ভুক্তভোগীদের মামলায় অহেতুক চরম হয়রানি ভোগান্তি মানসিক দুশ্চিন্তা ও হতাশায় সামাজিক মর্যাদা হানিসহ অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতির সমতুল্য। আইনী জটিলতায় প্রতিহিংসা ষড়যন্ত্রের পরিস্থিতির শিকার। যা নিরাপদ জীবন সমাজ সুস্থ মস্তিষ্কে কল্পনাও করা যায় না। যা কোন মতেই কাম্য নয়। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে গণস্বাক্ষর প্রতিবাদ তীব্র নিন্দা জানািয়েছেন ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর।
অহেতুক বানোয়াটী মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলা থেকে অব্যহতি মুক্তির দাবিতে ব্যাবসায়ি সমাজ ও এলাকাবাসীর লিখিত স্বীকারোক্তিতে প্রতিয়মান হয় যে,উক্ত মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যা ষড়যন্ত্রমূলক। মিথ্যে মামলার বিরুদ্ধে গণস্বাক্ষকর প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানাই অত্র এলাকার ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসী। যার সত্যতায় ইতোপূর্বে অভিযুক্ত বিচারাধীন মামলার থেকে বাঁচতেই আসামি হয়েও মামলাবাজ সামছুলের দালালি অপকান্ডের তথ্যফাঁস হয়। যা কিনা গনমাধ্যমে প্রিন্ট পত্রিকা অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে আসে একাধিক বার।
ছাত্র-জনতার রক্তসাগরে গণঅভ্যুত্থানে বিসর্জনে হলো স্বাধীন মুক্ত নতুন বাংলাদেশ। আমারা স্বাধীন হলেও নিরাপদ নয়। সরকার ও প্রসাশনকে প্রশ্নবিদ্ধ ও জনবান্ধবহীন ও আস্থাহীন করার অপচেষ্টা চলছে মাঠে ময়দানে পরিকল্পিত সুকৌশলে। ১৭ বছরের গণবিরোধী ফ্যাসিস স্বৈরশাসক এর পতন হয়েছে। কিন্তু এখনো রয়ে গেছে দুঃশাসনকালের পেতাত্বাদের ষড়যন্ত্র কর্মকাণ্ড। তাদের গুপ্তচর দোষর দালালরা তারা সমাজের সম্প্রীতি শান্তি বিনষ্টে নানান অঘটনের অপচেষ্টায় প্রতি মূহুর্তেই ঘটাচ্ছে বেআইনি কান্ড ও অঘটন। একের পর এক ইস্যুতে ভয়ংকর অনিয়ম জন ভোগান্তি হয়রানি নানা বেআইনি অঘটন আতংক কর্মকান্ড। যার ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ায় নিরাপত্তাহীন হয়রানি ভোগান্তির আইনি জটিলতার ঝুঁকিতে আতংকিত ভুক্তভোগী ও সাধারণ মানুষ। নিরাপদ জীবন সমাজের প্রত্যাশায় আর প্রশাসনকে প্রভাবিত প্রশ্নবিদ্ধ নয়। নিরাপদ জীবন নাগরিক নিরাপত্তায় ইতিবাচক নিশ্চয়তা বোধ করছে না সাধারণ নিরহ মানুষ। আতঙ্কে রয়েছে নিরাপত্তাহীনতা অনিশ্চয়তায় ভবিষ্যৎ কি জানি হয় ? আরো কত ভয়ংকর কি না হয় ? পুরানো রূপে নতুন রূপ ধারণ করেছে আরো ভয়ঙ্কর রূপে ফিরেছে নতুন বাংলাদেশ! বাস্তবতায় যা হচ্ছে এমন বাংলাদেশ চাইনি আমরা কেউ-ই। শান্তি চাই নিরাপত্তা চাই।